ঘন ঘন গাছ। কাছে দূরে গম্ভীর পাহাড়।
এরপর হলো রম্ভা। পাহাড় অরণ্যে ঘেরা নির্জন মনোরম প্রকৃতি রম্ভা। তবে পর্যটকদের কাছে এসে সেভাবে পৌঁছায়নি। আবার একটি শুনলাম লঞ্চে করে বিভিন্ন দ্বীপে চলে যাওয়া যায়।
এরপর গেলাম তারাতারিণী মন্দির। ঘনো সবুজ পাহাড়। আর নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে ঋষি কুল্য নদী। প্রায় হাজার খানেক সিঁড়ি টপকে মন্দিরে উঠতে হতো। তবে রোপ উয়ে ব্যবস্থা হয়েছে বলে অনেকটা সুবিধা। আমরা রোপ ওয়ে করে গেছিলাম। উঠে দেখলাম মায়ের মন্দির। দোকানপাট। বট গাছ। আর অশংখ্য হনুমান। কামনা বাসনার জন্য অনেকে সুতো বাঁধছে। আবার কেউ হনুমান দের ভুট্টা জিনিস ছোলা দিচ্ছে।এরপরে আর একটা সুন্দর জায়গা দেখলাম সেটা হলো দারিংবাড়ি।ওখানে গিয়ে শুনলাম এক কালে বরফ পড়তো এখন আর বরফ পরে না। তবে চারিদিকে সবুজের সমারোহ। এখানে আদিবাসিরা ক্রিষ্ট ধর্মে দীক্ষিত।
তবে খুব ভালো লেগেছে আমার গোপাল পুর। না গেলে কেউ বুঝতে পারবে না কি সুন্দর জায়গা