জীবন মানেই প্রতিযোগিতা। সে খেলার মাঠ হোক, প্রতিষ্ঠা কিংবা প্রেম…সবসময় সতের পক্ষে সমর্থন থাকবে এমনটাও নয়।
গ্রন্থাগারে ঋত, অপশ ও মুঝির ত্রিকোণ প্রেমে নিয়ে ত্রিনাথবাবু একটা বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি সবসময় চাইতেন যে অপশ যেনো মুঝিকে পায়।
তাই আবেগী ঋতের সব খবর জেনে অপশকে ফোনে বা গ্রন্থাগারে জানাতেন । শিয়ালবুদ্ধি সম্পন্ন অপশ সেই হিসেবে মুঝিকে হাতের পাঞ্জায় নেওয়ার কৌশল কষতো।
ত্রিনাথবাবু অপশকে বলতেন,
"তাড়াতাড়ি মুঝিক বিয়া করে ফেলো, নইলে ঋত চাকরি পেলে, তোমার সামনে বিয়া করে ফেলবে। অতো ভালো মেয়ে তুমি পাবা!মুঝির রেজাল্ট ভালো, চাকরিও পেতে পারে।"
অবস্থা ভালো থাকায় অপশ সবরকমভাবে মুঝিকে সাহায্য করতে থাকে…
মুঝির চাকরির একবছরের ব্যবধানে ঋত চাকরি পায় কিন্তু ততদিনে মুঝি পুরো অপশের…বিয়েটাই বাকি ছিল। অপশকে পরামর্শ শুধু ত্রিনাথবাবুই দেননি,আরও অনেকেই দিয়েছিলো মুঝিকে পাওয়ার ব্যাপারে,যারা ঋতের শুধু নাম -বন্ধুই ছিলো…আর বন্ধু ছিলো অপশের।
Tags:
বাংলা গল্প

