ত্রয়োদশে কর্মজীবন : কমল কুমার রায়



রৌদ্র উজ্জ্বল দিবসে চোখের উন্মোচন,

খুশীর ভাগ্য জুটবে কী বিলক্ষণ। 

পত্রবাহকের তৎপরতায় হস্তে পত্র প্রেরণ,

 চোখের দৃষ্টিতে ঠিকানার অন্বেষণ।

 খোঁজখবরের আনায়নে বিদ্যালয়ে উপস্থাপন। 

সঙ্গী দ্বিচক্রযান 'বাজাজ চৈতকে' আরোহণ।

 শুষ্ক আবহাওয়ায় দ্রুততায় ছিল পদার্পণ, 

আধিকারিকের সাক্ষাতে বিদ্যালয়ে স্বাক্ষর সমাপন । 

পরিচিতি সহকর্মীদের নির্মল অতিথি আপ্যায়ন।

 ভালোবাসার প্লাবনে ভাসিয়েছি কচিকাঁচায় মন, 

নিটোল পরিবেশের মোহে হৃদয়ে প্রাপ্ত জীবন।

হাসিখুশীর চিত্রলেখায় কচিকাঁচায় সকল সমাধান, 

স্রোতের অনুকূলে ভালোবাসায় চলছে আজও সারাক্ষণ। 

হাস্তে চক-ডাস্টার দেওয়ালে কৃষ্ণফলকে অধ্যায়ন,

কচিমনের আঘাতে ঞ্জানের ভাণ্ডারে বিস্ফোরণ, 

ছড়ায় কচি হৃদয়ে পাঠদান যখন-তখন।

স্মৃতির গাম্ভীর্যে শিশুশ্রেণীর চতুর্থ শ্রেণীতে উত্তরণ।

চক্ষুজলের গড়নে মুখমণ্ডলে শুষ্কতার আস্তরণ,

কচিকাঁচারা দৃঢ় হউক জীবনে চাইযে এই মন।

ভাললাগায় অদ্য করছি ত্রয়োদশে পদার্পণ,

গুরুজনের আশীর্বাদ- পরিবেশের অনুকুলতায় থাকুক সদা মোর জীবন।

Post a Comment

Previous Post Next Post