শুচি স্নিগ্ধ প্রভা সুছন্দা তালে
আকাশ তলে খেলে।।
সবুজা কান্তি হরিৎক্ষেতে
বিশ্ব প্রাণের বাঁধন খুলে।।
কখনো মেঘ মল্লার রাগে পুলকিত
কখনো বসন্তকালীন মঞ্জিরা শোভিত।।
অতি অপরুপে অতি মনোহরা
মধুকর মধুকরী গুঞ্জে।।
বিবাগী কুঞ্জে কুঞ্জে
ধেয়ে আসে পুঞ্জে পুঞ্জে।।
ত্রণাক্ষী চোখে মোর
অসীম স্রোতে বিভোর।।
কখনো শারদীয় ভৈরবী রাগে সুর মূর্ছনায়
শোভনীয় শতদল পূর্ণ মিলে নির্মল মম চিত্তে মধুর মাধবীতায়।।
সরস সলিল উদিত বেগে ধাবিত
তার বুকে পংক্তি পংক্তিতো মেঘ বালিকা বাহিত।।
কদাচিৎ নিত্যে কুহেলিকা সুরভি বেলায়
রাগ অনুরাগের রোমাঞ্চে খেলায়।।
কখনো মনোবীণা সুভাষিনী দেখিয়া তবে ভুবনে
জাগ্রত মনো বিহণে প্রেমের কমল কান্তি কিরণে।।
স্বস্তিকা চিহ্ন পরশিত সুতনু সমর্পিতা নিবেদিত অমৃত প্রেম লহ মোর প্রিয়তম।।
Tags:
বাংলা কবিতা