সুখ থাকে সবার মনে,
যখন জীবনটা জীবিত।
দুঃখের আগমনে নীরব প্রাণ,
শ্বাসটি হয়েছে গত।
সূর্যের উদয় দিগন্তের পাণে,
হৃদয়ের পরিস্ফুটন গর্ভে।
আলোর শোভাবর্তন অম্বরে বিচ্ছুরণে,
সন্তানের আগমণের গর্বে।
অঙ্গুলির স্পর্শে ধরণীতে পদফেলা,
জনক আমার সেরা।
দুর্দিনের অন্ধকার দুঃখের প্রকাশ,
ভালোবাসায় উদ্ধার স্মৃতিধারা।
সুখ দুঃখে বিগলিত সব,
তার কথার জাদু।
আমৃত্যু হাসি মুখেই গ্রহণ,
মানবিকতায় সকলেই কাবু।
কষ্টের মূল্যায়নে গৃহের দ্বার,
উত্তোলন ধরণীর বুকে।
সন্তানরা সুখে থাকুক আপনমনে,
চেয়েছিল মন থেকে।
মাতার স্থান ঐ নীলাম্বরে,
চোখে ছল ছল প্লাবন।
অবশিষ্টও হারিয়ে গেল ক্ষণিকে,
সকলেরে নিঃস্বে ঊর্ধ্বগমণ।
বিয়োগান্ত হলে জনক-জননী,
বিধাতার নীতি জানি।
সেবাতে করো প্রতিদানের কর্মসূচি,
স্বপ্নে আশীর্বাদ প্রদান জনক-জননী।
Tags:
বাংলা কবিতা